প্রেসিডে’ন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, সে কৌশলের ভিত্তি বছরজুড়েই স্থাপন করে রেখেছিলেন তিনি. বার্তা সংস্থা সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ কয়েকবার তিনি নির্বাচন ঘিরে মিথ্যা দাবি করে’ছেন.
মাস ক’য়েক আগে থেকেই মেইল-ইন ব্যালটকে জা’লিয়াতি বলে চিত্রিত করতে শুরু করেছিলেন। দ্বিতীয়ত, তিনি ভুয়া অভিযোগ তুলে বলেছেন, তাঁকে অপছন্দ করেন এমন ডেমোক্র্যাট গভ’র্নররা ভোট গণনার দায়ি’ত্বে আছেন। তিনি মিথ্যা অভি’যোগ তুলে আরও বলেছেন, নির্বাচনের পরের দিন ভোট গণনার স্বাভাবিক অনুশী’লন আইনবহির্ভূত ও অবৈধ’ কিন্তু ট্রাম্পের এসব কথা ভিত্তিহীন’এ ধরনের আরও অনেক মিথ্যা’চার তিনি করেছেন নানা সম’য়ে।

বুধবার সকাল’ থেকেই তাঁর পরিকল্পনা কার্যকর করতে শুরু করেন। হো’য়াইট হাউসে তিনি বক্তব্য দিয়ে নিজের জয় দাবি করেন। এমনকি’ নির্বাচনে প্রতারণার অভিযোগও তোলেন।’ ব্যাটল গ্রাউন্ড কিছু রাজ্যের ‘চূড়ান্ত ফল প্রকাশ না হলেও নিজের জয়ে’র ঘোষণা দেন’
এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, পেনসিলভানি’য়া, মিশিগানসহ অন্য কয়েকটি রাজ্যে পাঁচ লাখের বেশি’ ভোটে তিনি এগিয়ে রয়েছেন। তার দেও’য়া এই বক্তব্যও’ ভুল প্রমাণিত হ’য়, যখন দেখা যায় তার বক্তব্যের সময় অনেক কাউন্টিতে’ ভোট গণনা চ’লছিল.
ট্রাম্প বলেন, আমরা এগিয়ে আ’ছি। তবে তারা ভোট চুরির চেষ্টা করছে। ‘তাদের এটা কখনই করতে দেওয়া হবে না। ভো’টগ্রহণ শেষ হয়ে গেলে আবার ভোট দেওয়ার কোনও সুযো’গ নেই’যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ট্রাম্পের বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছিল অসততা, এই অসততাই তার পুনর্নির্বাচনের সময় মূল ভূমিকা রেখেছে,
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসি’ডেন্ট হতে আর মাত্র কয়েকটি ইলেক্টো’রাল ভোট প্রয়োজন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনে’র। ২৬৪টি ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন তিনি। অন্যদিকে রিপাব’লিকান প্রার্থী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২১৪টি ইলেক্টো’রাল ভোট’