আগামী চার বছর হোয়াইট হাউজে কে থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররাই নির্ধারণ করবে.জো বাইডেনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ডেমোক্রেটিক পার্টির মনোনীত জো.

১৯৭০ সাল থেকেই রাজনীতির মাঠেও আছেন তিনি, আর গত চার বছর ধরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবেই দায়িত্ব পালন করে আসছেন ট্রাম্প.বাইডেন আগে বারাক ওবামার ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন.
নির্বাচনের ফলাফল পূর্বানুমাণ করা যায় না,একজন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী কতটা জনপ্রিয় তা জানার জন্য জাতীয় জরিপ জরুরি. ২০১৬ সালের জরিপে এগিয়ে ছিলেন হিলারী ক্লিনটন এবং ট্রাম্পের থেকে ৩০ লাখ ভোট বেশি পেয়ে এগিয়েও ছিলেন তিনি। কিন্তু ইলেক্টোরাল ভোট কম পাওয়ায় নির্বাচনে তিনি হেরে যান,উদাহরণ হিসেবে বলা যায়
ডো বাইডেন,এবারের বেশিরভাগ জরিপে এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্পের চেয়ে ১০ পয়েন্ট এগিয়ে রয়েছেন তিনি। জরিপে ৫২ শতাংশই বাইডেনকে চায়,
ভাগ্য নির্ধারণী ‘অঙ্গরাজ্য
২০১৬ ‘সালে হিলারী ক্লিনটন বুঝেছিলেন, কত পরিমাণ ভোটে জয় হয়ে’ছে তার থেকে বেশি জরুরি কোথায় জয় হয়েছে। বেশিরভা’গ অঙ্গরাজ্যেই একই ধরনের ‘ভোট হয়ে থাকে। মানে অল্প কিছু ‘এলাকা থাকে যেটা প্রতিদ্বন্দ্বীর জয় নির্ধারণ করে। সেগুলোকেই বলা হয় ব্যা’টেলগ্রাউন্ড রাজ্য। সেখানেও এগিয়ে র’য়েছেন বাইডেন। ‘মিশিগান, পেনসিলভানিয়া এবং উইসকনসিনেও এ’গিয়ে রয়েছেন.
দর্শকদের ৪৮ শ’তাংশ বাইডেনকে জয়ী বলেছেন এবং ৪১ শতাংশ ট্রাম্পকে বলেছেন,টিভি বিত’র্কে সরাসরি অংশ নেন ট্রাম্প ও বাইডেন। প্রথম বিতর্কের পরে সিবিএস নিউজের জরিপ বলে, সেটি বাইডে’নের জন্য শুভরাত ছিলো। বিতর্কের সময়ে মিউট বাটনের প্রবর্তন করে আয়োজকরা, সেটাও বেশ সমালোচনার জন্ম দেয়। ‘সিএনএনের জরিপ বলে, ৫৩ শতাংশ দর্শক মনে করে বিতর্কে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ভালো করেছে’ আর ৩৯ শতাংশ ট্রাম্পে’র পক্ষে’
করোনাভাইরাসের প্রভাব
এবি’সি নিউজের জরিপ বলছে, ৩৫’ শতাংশ মার্কিন জনগণ যেভাবে করো’নাভাইরাস মহামারী সঙ্কট সামাল দিয়ে’ছেন তা সমর্থন করে’ সমর্থক’দের মধ্যে ৭৬ শতাংশই রিপাবলিকান। ট্রাম্পের নিজের’ স্বাস্থ্যের বিষয়ে ৭২ শতাংশ জরিপে ‘অংশগ্রহণকারী মনে করেন, ভা’ইরাস সংক্রমণের’ ঝুঁকি যথেষ্ট গুরুত্বস’হকারে ‘গ্রহণ করেন’নি তিনি। একই পরিমাণ’ অংশগ্রহণকারী ম’নে করেন, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের’ ক্ষেত্রেও তিনি যথাযথ সত’র্কতা অবলম্বন’ করতে ব্যর্থ হয়েছেন’
জরিপ বলছে;
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি চারজনের মধ্যে তিনজ’নই মনে করছেন, নির্বাচনের পর বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়বে যা সংঘর্ষেও রূপ নিতে পারে। আর প্রতি চারজনে’র মধ্যে একজন বেশ’ আস্থার সাথেই বলেছেন, নির্বাচনের পর শা’ন্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। তারা বলছেন, ডে’মোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেনের কাছে হেরে গেলে’ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা ছেড়ে দে’বেন।’
‘কিন্তু আসলেই কি ট্রা’ম্প ক্ষ’মতা ছাড়বেন?’ নির্বা’চনে হেরে গেলে’ সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা ছাড়বে’ন কিনা, এ বিষয়ে উত্তর দিতে’অস্বীকার করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট’ ট্রাম্প’ বেশ কয়েকবার প্রত্যক্ষ ও প’রোক্ষভাবে ‘বলেছেন যে, তিনি নির্বাচ’নে হেরে গে’লে ক্ষমতা ছাড়বেন না। এরপ’র থেকেই স’ন্দেহ সৃষ্টি হয়