‘ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট’-এর এক বছর। সেই উপলক্ষেই এ দিন গোটা দেশের ফিটনেস বিশেষজ্ঞ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে এক ভার্চুয়াল আলোচনার (ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভিডিয়োতে) আয়োজন করা হয়েছিল। যেখানে হাজির ছিলেন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়কও। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী বিরাটের কাছে জানতে চান, ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষার ব্যাপারে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন ছিল, ‘এখন শুনি ক্রিকেট দলে ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষা হয়। সেটা কী ব্যাপার?’ কোহালি বলেন, ‘ফিটনেসের দিক থেকে ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষা খুব তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বের ক্রিকেট খেলিয়ে সেরা দেশগুলোর যে ফিটনেস, তার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের ফিটনেস এখনও কিছুটা কম। তবে আমরা সেই ব্যবধানটা ক্রমে কমিয়ে ফেলছি

এই ইয়ো-ইয়ো পরীক্ষার সময় ২০ মিটার দূরত্বে মাঠের মধ্যে দু’টি নিশান রাখা হয়। বাঁশি দেওয়া হলে খেলোয়াড়েরা এক প্রান্ত থেকে ছুটে অন্য প্রান্তে যান। ফের বাঁশি বাজলে সেখান থেকে আগের জায়গায় ফিরতে হয় দৌড়ে। তৃতীয় বাঁশি বাজলে ফের আবার অন্য প্রান্তে দৌড়ে যেতে হয়। দু’টি বাঁশির মাঝের সময় ক্রমে কমতে থাকে।
১৩তম আইপিএল খেলতে এই মুহূর্তে আমিরশাহিতে রয়েছেন কোহালি। সেখান থেকেই তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘আমিই প্রথম এটা শুরু করি। দলের সবাইকেই এই পরীক্ষা দিতে হয়। যদি আমি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারি, তা হলে দল নির্বাচনের সময় আমার নাম বিবেচিত নাও হতে পারে।